Chakrasambarer Punthi || Avik Sarkar
₹104.00একটি উপন্যাস যা একাদশ শতকের বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, পণ্ডিত ও তিব্বত অভিযাত্রী অতীশ দীপঙ্করের জীবনের উপর ভিত্তি করে রচিত।
একটি উপন্যাস যা একাদশ শতকের বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, পণ্ডিত ও তিব্বত অভিযাত্রী অতীশ দীপঙ্করের জীবনের উপর ভিত্তি করে রচিত।
অতিপ্রাকৃত চমৎকার দুইটা বড়গল্প “কালিয়া মাসান” আর “খোঁড়া ভৈরবীর মাঠ” এর সংকলন। “কালিয়া মাসানে” ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে সাঁওতাল বিদ্রোহ, ডাকিনিবিদ্যা, প্রতিহিংসা, অসাধারণ পাহাড়ের প্রকৃতির মিশেল খুব ভালো লেগেছে। “খোঁড়া ভৈরবীর মাঠ” পিশাচ কাহিনি হিসেবে অসাধারণ, গ্রামীণ পটভূমিতে রহস্যময় ভয়াবহ পিশাচের হানা আর তার নৃশংসতার বর্ণনা দুর্দান্ত।
পুরো বইয়ের লেখনি টানটান, অতিপ্রাকৃত ব্যাপার ছাড়াও যথেষ্ঠ পরিমাণে রহস্যের ছোঁয়াও আছে, সবমিলিয়ে হরর প্রেমীদের জন্য একটানে পড়ার মতই বই।
গোটা বিশ্বের সবথেকে মধুর সম্পর্ক হ’ল সান্তান এবং তার পিতা মাতার। কিন্তু আবার বাবা মেয়ে, আর মা ছেলের জুটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জমজমাট হয়। আর আমাদের এই প্রিন্সেস হ’ল তেমনই এক বাবা মেয়ের জুটির জমজমাট একটা বই। চটপট পড়ে ফেলুন আর দেখুন হার্ট অ্যাটাকের নতুন পন্থা।
বরণ মজুমদার, এক বিখ্যাত অভিনেতা, তার নিজ বাসভবনে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেলেন, যেখানে মৃত্যুর সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণ না থাকলেও বিষক্রিয়ার চিহ্ন পাওয়া গেছে।
পোষ্য সারমেয়টির প্রতি এক সাধারণ দরিদ্র তিববতি যুবকের অনির্বাণ ভালোবাসা কীভাবে উন্মুক্ত করে দিল সময়ের গহ্বর? দেড় হাজার বছর পরে আবার কেনই বা খুলে গেল সময়ের দ্বার? থুবতেন কি দেখা পেল শিনজের? সময়ের সারণী বেয়ে লোবসাং আর রাহুল মাত্রের নিয়তি একসূত্রে জড়িয়ে গেল কার ইঙ্গিতে?
উত্তরবঙ্গের এক ঘুমন্ত জনপদে ঘনিয়ে উঠছে কোন আশ্চর্য অলৌকিক রহস্য? সেই রহস্যের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে পড়ল ভারতের সুরক্ষা ব্যবস্থা? এক নারকীয় প্রেতবস্তু আর দেড় হাজার বছর থেকে শুরু করে আজ অবধি ঘটে চলা তিনটি আপাতবিচ্ছিন্ন সময়স্রোতের সঙ্গে মিশে গেছে গুপ্তচরবৃত্তির হিংস্র ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার প্রায়শ্চিত্ত, বন্ধুত্বের অভেদ্য বন্ধন৷ তার সঙ্গে যোগ দিয়েছে পার্টিকল ফিজিক্স-এর খুঁজে না পাওয়া উত্তর ! উত্তরবঙ্গের পটভূমিকায় ফিরে এলেন কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ, ‘পেতবত্থু’র গায়ে কাঁটা দেওয়া কাহিনি নিয়ে ৷
এই বইটিতে সংকলিত ছয়টি গল্প মানুষের মনের গভীর অনুভূতি, সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং অন্তর্নিহিত বিষণ্ণতাকে তুলে ধরে। প্রতিটি গল্প অনন্য, যেখানে চরিত্রগুলোর আবেগ, যন্ত্রণা, এবং স্মৃতির ছায়া স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
দেব সাহিত্য কুটীর প্রকাশিত অভীক সরকার-এর ‘কাউরীবুড়ির মন্দির’ উপন্যাসে এক হারিয়ে যাওয়া জনজাতির প্রাচীন ধর্মবিশ্বাসের সঙ্গে মিশে গেছে তিনটি নরনারীর জীবন, ত্রিকোণ প্রেমের অব্যক্ত লিখন। দেওরিদের অজানা মিথের সঙ্গে মিশে গেছে এক অসহায় নারীর পারিবারিক কলঙ্কের কাহিনি। এ কাহিনি ভয়ের, এ কাহিনি লোভের, এ কাহিনি অসহায়তার, ক্রুরতার, কামনার এবং সবার ওপরে এ কাহিনি ভালোবাসার, শুধুমাত্র নিখাদ ভালোবাসার।
মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্তের পর গুপ্তসাম্রাজ্যের শাসনভারের দায়িত্ব অর্পণ করা হবে তাঁর সুযোগ্য মধ্যমপুত্র কুমার চন্দ্রগুপ্তকে, এমনই ঠিক ছিল।
চন্দ্রগুপ্ত তখন মালবদেশে, কর্তব্য পালনে ব্যাপৃত। প্রয়াত হলেন সমুদ্রগুপ্ত। মাথা তুলে দাঁড়াল রাজপ্রাসাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি আর ষড়যন্ত্র। গুপ্তসাম্রাজ্যেরই এক বিশ্বাসঘাতক রাজপুরুষের হাত ধরে শকাধিপতি রুদ্রসিংহ ভয়ংকর নৃশংসতার জাল বুনতে শুরু করলেন।
সিংহাসনে বসলেন শারীরিকভাবে অক্ষম, মদ্যপ জ্যেষ্ঠপুত্র রামগুপ্ত। গুপ্তসাম্রাজ্যের মহাদেবী হয়ে এলেন মালবরাজকুমারী ধ্রুবা। ধ্রুবা চন্দ্রগুপ্তের প্রেয়সী!…
শকরাজ রুদ্রসিংহ। তাঁর লোলুপ দৃষ্টি অসামান্যা সুন্দরী ধ্রুবার দিকে।… ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দিলেন রামগুপ্ত। সপরিবার অবরুদ্ধ হলেন পার্বত্য দুর্গ অঞ্চলে। রুদ্রসিংহর একটিই শর্ত, রানি ধ্রুবাকে তাঁর চাইই চাই। কী ঘটল তারপর…? ধ্রুবা কি নারীত্বের চরম অবমাননা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারলেন? চন্দ্রগুপ্ত কি তাঁর রাজ্য এবং রাজলক্ষ্মীকে বাহুবলে পুনরুদ্ধার করতে সফল হলেন?
ইতিহাস সুরভিত ‘মহাদেবী’ এক ভাগ্যবিড়ম্বিতা নারীর কাহিনি শুধু নয়…সুগন্ধি প্রেম, ক্রুরতা, আত্মত্যাগ এবং দুর্জয় বীরত্বের মহৎ উপন্যাস।