Chakrasambarer Punthi || Avik Sarkar
₹104.00একটি উপন্যাস যা একাদশ শতকের বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, পণ্ডিত ও তিব্বত অভিযাত্রী অতীশ দীপঙ্করের জীবনের উপর ভিত্তি করে রচিত।
একটি উপন্যাস যা একাদশ শতকের বৌদ্ধ সন্ন্যাসী, পণ্ডিত ও তিব্বত অভিযাত্রী অতীশ দীপঙ্করের জীবনের উপর ভিত্তি করে রচিত।
দেব সাহিত্য কুটীর প্রকাশিত অভীক সরকার-এর ‘কাউরীবুড়ির মন্দির’ উপন্যাসে এক হারিয়ে যাওয়া জনজাতির প্রাচীন ধর্মবিশ্বাসের সঙ্গে মিশে গেছে তিনটি নরনারীর জীবন, ত্রিকোণ প্রেমের অব্যক্ত লিখন। দেওরিদের অজানা মিথের সঙ্গে মিশে গেছে এক অসহায় নারীর পারিবারিক কলঙ্কের কাহিনি। এ কাহিনি ভয়ের, এ কাহিনি লোভের, এ কাহিনি অসহায়তার, ক্রুরতার, কামনার এবং সবার ওপরে এ কাহিনি ভালোবাসার, শুধুমাত্র নিখাদ ভালোবাসার।
মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্তের পর গুপ্তসাম্রাজ্যের শাসনভারের দায়িত্ব অর্পণ করা হবে তাঁর সুযোগ্য মধ্যমপুত্র কুমার চন্দ্রগুপ্তকে, এমনই ঠিক ছিল।
চন্দ্রগুপ্ত তখন মালবদেশে, কর্তব্য পালনে ব্যাপৃত। প্রয়াত হলেন সমুদ্রগুপ্ত। মাথা তুলে দাঁড়াল রাজপ্রাসাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি আর ষড়যন্ত্র। গুপ্তসাম্রাজ্যেরই এক বিশ্বাসঘাতক রাজপুরুষের হাত ধরে শকাধিপতি রুদ্রসিংহ ভয়ংকর নৃশংসতার জাল বুনতে শুরু করলেন।
সিংহাসনে বসলেন শারীরিকভাবে অক্ষম, মদ্যপ জ্যেষ্ঠপুত্র রামগুপ্ত। গুপ্তসাম্রাজ্যের মহাদেবী হয়ে এলেন মালবরাজকুমারী ধ্রুবা। ধ্রুবা চন্দ্রগুপ্তের প্রেয়সী!…
শকরাজ রুদ্রসিংহ। তাঁর লোলুপ দৃষ্টি অসামান্যা সুন্দরী ধ্রুবার দিকে।… ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দিলেন রামগুপ্ত। সপরিবার অবরুদ্ধ হলেন পার্বত্য দুর্গ অঞ্চলে। রুদ্রসিংহর একটিই শর্ত, রানি ধ্রুবাকে তাঁর চাইই চাই। কী ঘটল তারপর…? ধ্রুবা কি নারীত্বের চরম অবমাননা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারলেন? চন্দ্রগুপ্ত কি তাঁর রাজ্য এবং রাজলক্ষ্মীকে বাহুবলে পুনরুদ্ধার করতে সফল হলেন?
ইতিহাস সুরভিত ‘মহাদেবী’ এক ভাগ্যবিড়ম্বিতা নারীর কাহিনি শুধু নয়…সুগন্ধি প্রেম, ক্রুরতা, আত্মত্যাগ এবং দুর্জয় বীরত্বের মহৎ উপন্যাস।
পোষ্য সারমেয়টির প্রতি এক সাধারণ দরিদ্র তিববতি যুবকের অনির্বাণ ভালোবাসা কীভাবে উন্মুক্ত করে দিল সময়ের গহ্বর? দেড় হাজার বছর পরে আবার কেনই বা খুলে গেল সময়ের দ্বার? থুবতেন কি দেখা পেল শিনজের? সময়ের সারণী বেয়ে লোবসাং আর রাহুল মাত্রের নিয়তি একসূত্রে জড়িয়ে গেল কার ইঙ্গিতে?
উত্তরবঙ্গের এক ঘুমন্ত জনপদে ঘনিয়ে উঠছে কোন আশ্চর্য অলৌকিক রহস্য? সেই রহস্যের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে পড়ল ভারতের সুরক্ষা ব্যবস্থা? এক নারকীয় প্রেতবস্তু আর দেড় হাজার বছর থেকে শুরু করে আজ অবধি ঘটে চলা তিনটি আপাতবিচ্ছিন্ন সময়স্রোতের সঙ্গে মিশে গেছে গুপ্তচরবৃত্তির হিংস্র ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার প্রায়শ্চিত্ত, বন্ধুত্বের অভেদ্য বন্ধন৷ তার সঙ্গে যোগ দিয়েছে পার্টিকল ফিজিক্স-এর খুঁজে না পাওয়া উত্তর ! উত্তরবঙ্গের পটভূমিকায় ফিরে এলেন কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ, ‘পেতবত্থু’র গায়ে কাঁটা দেওয়া কাহিনি নিয়ে ৷
বাবুয়ানির কলকাতায় আর পাঁচটা জিনিসের সঙ্গে সবচেয়ে যা সুলভ হয়ে উঠেছিলো তা হলো মদ্যপান। শহর কলকাতার সর্বাঙ্গে তখন নবযৌবনের মাতাল উদ্দামতা। কবিগান, গোপাল উড়ের বিদ্যাসুন্দর যাত্রা, পাঁচালি, নিধুবাবুর টপ্পা, হাফ আখড়াই, বাগবাজারে পক্ষীদের দল, নিষিদ্ধ মাংস, বেশ্যা আর রাঁড় নিয়ে আমোদের বেহদ্দ। মাহেশের রথযাত্রা, জেলে আর কাঁসারিপাড়ার সঙ, বুলবুলির লড়াই, বেড়ালের বিয়েতে লাখটাকা খরচ, ইত্যাদির অবশ্যম্ভাবী সঙ্গী হয়ে এলো পাড়ায় পাড়ায় অবাদ মদ্যপান আর হরেক নেশার আড্ডা। সেদিনকার বাবুদের মনের কথা কবি বলেছেন পয়ারছন্দে…
“মিছে কাল কর গত/ মদ্য পানে হও রত/ সুখ পাবে বিধিমত/বেশ্যাসক্ত হও।”
People say that the number thirteen is highly inauspicious. There are very few who haven’t faced trouble due to the curse of thirteen. Hopefully, this collection of humorous stories, intertwined with the quirks of thirteen, will be enjoyable for you all.
বাংলার মধ্যযুগের রাজনৈতিক ইতিহাস এক রক্তাক্ত পালাবদলের ইতিহাস। সেই ইতিহাসে একইসঙ্গে মিশে আছে বীরত্ব, শৌর্য, বিশ্বাসঘাতকতা, ক্রূরতা, প্রেম এবং বিদ্রোহের কাহিনী। ‘রায়বাঘিনী’ সেই উথালপাথাল সময়ের পটভূমিতে রচিত এক ঐতিহাসিক দলিল। এই কাহিনী বাংলার শুধু একজন বীরাঙ্গনা নারীর কথা নয়, এই বাংলার সমস্ত অদম্য মেয়েদের অপরাজেয় মনোবলের কথা বলে। এই কাহিনী একজন মানবীর দেবীত্বে উত্তরণের গল্প, এই গল্প বাংলার দেবী বজ্রযোগিনী বিদ্যাধরীর গল্প, এই গল্প বাংলার সমস্ত অবাধ্য উড়নচণ্ডীদের গল্প, এই গল্প বাংলার সেই সব অদম্য মেয়েদের জিতে যাওয়ার গল্প যারা জীবনের লড়াইয়ে কখনও হারতে শেখেনি।
তখন বাংলায় মাৎস্যান্যায়ের যুগ। চতুর্দিকে ঘোর অমানিশা। এক মহিষী ও তাঁর প্রধান গুরু তিব্বতের অবক্ষয়ী বৌদ্ধধর্মের প্রতিভূ হয়ে ভয়ংকর অনাচারে লিপ্ত। আর্তনাদ-হাহাকার-দুর্ভিক্ষ বাংলা জুড়ে।এই ক্রান্তিকালেই বাংলার বুকে ঘটল অভূতপূর্ব গণজাগরণ। জনসাধারণ, শৈব এবং সহজিয়া বৌদ্ধ সাধকবর্গের সম্মিলিত বিদ্রোহে পট-পরিবর্তন ঘটল এই দেশের। নতুন অভ্যুত্থান ঘটল, অন্ধকারে আলো ফুটল। ইতিহাসে এই প্রথম জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে সিংহাসনে বসলেন বপ্যট-পুত্র, পালবংশের প্রথম রাজা গোপাল।কিন্তু কীভাবে ঘটল এই জাগরণ ?
‘পটমঞ্জরী’ ইতিহাস নয়, ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে রচিত সুবিশাল এক উপন্যাস, যার পাতায় পাতায় ছড়িয়ে আছে রোমাঞ্চ, রুদ্ধশ্বাস সংগ্রাম, হিংসা, কদর্য ষড়যন্ত্র, বীরত্ব এবং সর্বোপরি প্রেম ও মহত্ত্ব।
অলৌকিক গল্প সংকলনে রয়েছে তেলিয়াভোলা, প্রেতযক্ষ, হাড়ি কাঠ ও কাউরী বুড়ির মন্দির।
ভয়, ভক্তি ও ভালোবাসার এই বহু বিচিত্র অর্ঘ্য আপনাদের ভালো লাগছে জেনে আমরা আপ্লুত! চারটে কাহিনীর কথক হচ্ছেন এক অবসরপ্রাপ্ত প্রৌঢ় ভবতারণ চাটুজ্জে যিনি ইতিমধ্যেই অলৌকিক কাহিনীর দুনিয়ায় ধ্রুবতারা!